আবাসন

দাম্পত্য হিংসার শিকার নারীরা কখনও কখনও তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাড়ি ছেড়ে যেতে বাধ্য হন। সেক্ষেত্রে তাদের সম্ভাব্য ইজারা বাতিল করার জন্য আইন রয়েছে।

আপনার ইজারা বাতিল করা হচ্ছে

দাম্পত্য হিংসার শিকার হওয়া কিছু মহিলাকে তাদের নিরাপত্তার জন্য কখনও কখনও তাদের বাড়ি ছেড়ে দিতে বাধ্য করা হয়।

যদি কোনো স্বামী বা প্রাক্তন স্বামীর উৎপীড়নের জন্য, কোনো নারী বা তাদের সন্তানদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়, তবে ২০০৬ সাল থেকে সিভিল কোডের ১৯৭৪.১ ধারাটি কোনোরকম জরিমানা ছাড়াই ইজারা রদ করার অনুমতি দেয়।

আইনের এই ধারায় তিন মাসের নোটিস নির্ধারণ করা হয়। যদিও কিছু বাড়িওয়ালা ক্ষতিগ্রস্তদের আরও তাড়াতাড়ি ইজারা বাতিল করার অনুমতি দেন।

আপনি যদি পুলিশের কাছে অভিযোগ না করেন বা যদি এটি একটি দর- ইজারা চুক্তি হয়, তাহলেও আপনি আপনার ইজারা বাতিল করতে পারেন।

আপনি যদি ইজারা স্বাক্ষর না করে থাকেন, তাহলেও আপনি ইজারাটি বাতিল না করে আপনার অ্যাপার্টমেন্টটি ছেড়ে দিতে পারেন।

নিজের অ্যাপার্টমেন্টে থাকা

বিচ্ছেদ ঘটলে, যে ব্যক্তির ইজারায় স্বাক্ষর আছে, তার প্রাক্তন সঙ্গী অ্যাপার্টমেন্টে থাকতে পারবেন কিনা তা সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার স্বাক্ষরকারী ব্যক্তির রয়েছে। যদি উভয় সঙ্গীরই ইজারায় স্বাক্ষর করে থাকেন, তবে তাদের উভয়েরই অ্যাপার্টমেন্টে থাকার অধিকার রয়েছে এবং অতঃপর তাদের অবশ্যই একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হতে হবে।


কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে, একজন মহিলা যিনি দাম্পত্য হিংসার শিকার এবং সন্তানেরা তার হেফাজতে থাকে, সেক্ষেত্রে তাদের সন্তানদের মঙ্গলের জন্য অপর অভিভাবককে বাসস্থান থেকে বের করে দেওয়ার অধিকার তার আছে। আপনার পরিস্থিতি সঠিকভাবে বোঝার জন্য আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে দ্বিধা করবেন না।

এই পৃষ্ঠাটি কিউবেকে কার্যকর হওয়া আইন এবং উপলব্ধ সংস্থানসমূহ সম্পর্কে সাধারণ তথ্য সরবরাহ করে। কোনো পরিস্থিতিতেই এটি কোনো আইনি পরামর্শ গঠন করে না। আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন অথবা একজন আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করুন।